Short Description:
সুপার ফুড চিয়া সিড ও মধুর সুপার কম্বো
সকল প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘আল্লাহ তোমাদের হালাল ও পবিত্র যে রিজিক (জীবনোপকরণ) দান করেছেন, তা থেকে তোমরা আহার করো এবং আল্লাহর অনুগ্রহের কৃতজ্ঞতা আদায় করো, যদি তোমরা শুধু তাঁরই ইবাদত করো। (সুরা : নাহল, আয়াত : ১১৪)
চিয়া সীড আমাদের কাছে এক বিস্ময়কর খাবার যার রয়েছে অভাবনীয় খাদ্যগুণ। মানব শরীরের জন্য এক বিস্ময়কর খাবার চিয়া সিড। পুষ্টিবিজ্ঞানের ভাষায় সুপার ফুড চিয়া সিড।
চিয়া বীজের উপকারিতা এবং কেন খাবেন?
[youtube-video]https://youtu.be/9w1SZBsCUmA?si=f1fT6OoJYjoVSP_C[/youtube-video]পুষ্টিবিদরা চিয়া সিডকে কেন সুপারফুড বলে থাকেন ?

কারণ এতে আছে প্রচুর ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড,
এতে আছে দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম,
কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি,
পালং শাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশি আয়রন,
কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম,
মুরগির ডিম থেকে ৩ গুণ বেশি প্রোটিন,
স্যামন মাছের চেয়ে ৮ গুণ বেশি ওমেগা-৩।
সরিষা ফুলের খাঁটি মধু।
মধুর মধ্যে রয়েছে অনেক রোগের প্রতিষেধক। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালা বলেন : তাতে মানুষের জন্য রোগের প্রতিকার রয়েছে। (সুরা আন-নাহল, আয়াত : ৬৯)। আর যেকোনো রোগীকে মধু পান করানো হলে সে সুস্থ হয়ে ওঠে। (আল-বাইহাকি, আস-সুনানুল সুগরা, খ. ৮, পৃ. ৩৪৫, হাদিস : ৩৯৫৮)
মধু একই সঙ্গে ওষুধ এবং খাদ্য উভয়ই। মধু খোদায়ী চিকিৎসা ও নবী করীম (সা.)- এর বিধানের অন্তর্ভুক্ত। সূরা মুহাম্মদ- এর ১৫ আয়াতে আল্লাহ তায়ালার এরশাদ হচ্ছে- “জান্নাতে স্বচ্ছ মধুর নহর প্রবাহিত হবে।
মধু অপরিহার্য ভিটামিন,খনিজ এবং ট্রেস উপাদান গুলোর একটি প্রাকৃতিক উৎস। এতে পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম এর মত পুষ্টি উপাদান রয়েছে। সুতরাং স্বাস্থ্যকর খাদ্য হিসাবে মধু আমাদের কাছে বিশেষভাবে পরিচিত।
মধু কাশি এবং গলা ব্যাথা উপশম করতে সাহায্য করতে করে। পরিমিত পরিমাণ মধু খাদ্য পরিপাকে সহযোগিতা করে। এটি পাচনতন্ত্রকে প্রশমিত করতে,
একটি স্বাস্থ্যকর অন্ত্রের পরিবেশকে উন্নীত করতে এবং কিছু গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে।
মধু এর এন্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং এন্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য গুলির কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।
পিংক সল্ট বা বিশুদ্ধ লবন
হিমালয়ান সল্ট পৃথিবীতে পাওয়া সবচেয়ে বিশুদ্ধ লবণ যা বিষাক্ত ও দূষিত পদার্থ মুক্ত। এই লবণ হিমালয় পর্বত থেকে তৈরি হয় এবং সেখানে এটি “হোয়াইট গোল্ড” নামে সুপরিচিত। এই লবণের অনন্যতার কারণ হচ্ছে এর গোলাপি বর্ণ যা আয়রন অক্সাইডের উপস্থিতির জন্য হয়ে থাকে। একারণে এ লবণকে “পিংক সল্ট” ও বলা হয়।
চিয়া সীড খাওয়ায় নিয়মঃ
[youtube-video]https://youtu.be/UTBUWU4kfh4?si=d0OFXYJzDe7kk-Lb[/youtube-video]এক অথবা দুই চামচ চিয়া সিড এক গ্লাস পানিতে ২০-২৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখবেন। এটার কোন স্বাদ নেই তাই স্বাদ পেতে এক থেকে দুই চামুচ মধু ও সাথে এক চিমটি পিঙ্ক সল্ট মিশিয়ে নিলে দারুন এক স্বাদ পাওা যায় ।
এছাড়াও চিয়াসিড ফালুদা, দুধ, দই-চিড়া, বিভিন্ন রকম সালাদের সাথে ও বিভিন্ন ধরনের কাঁচা ও পাকা ফলের উপর ছিটিয়ে বিভিন্নভাবে খাওয়া যায়।
আমাদের থেকে কেনো পণ্য ক্রয় করবেন?
মূল্য
চিয়া সিড মধু কম্ব তে রয়েছে।